বিকেল ৪:৪৭
সন্দেশখালিতে বিজেপি কর্মীদের মারধরের অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে
বিকেল ৪:৪৪
বরানগরে আবার এগিয়ে গেলেন তৃণমূল প্রার্থী সায়ন্তিকা। ৬ রাউন্ডের শেষে ৮৯৮ ভোটে এগিয়ে সায়ন্তিকা। দ্বিতীয় স্থানে সজল ঘোষ।
বিকেল ৪:২৫
কেষ্টহীন বীরভূমেও ঘাসফুলের জয়জয়কার। বীরভূমে জয়ী শতাব্দী রায়। এই নিয়ে চতুর্থবার ঐ আসন থেকে সংসদে যাবেন শতাব্দী। বোলপুরে জয়ী তৃণমূলে প্রার্থী অসিত মাল।
বিকেল ৪:২২
বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রে ৮৬ হাজারের বেশি ভোটে এগিয়ে তৃণমূল প্রার্থী ইউসুফ পাঠান। ১৫ রাউন্ডের শেষে তৃণমূলের প্রাপ্ত ভোট ৫২২৭৮০। দ্বিতীয় স্থানে কংগ্রেসের বিদায়ী সাংসদ অধীর চৌধুরী পেয়েছেন ৪৩৬০৮৩ ভোট। বিজেপি প্রার্থী নির্মলচন্দ্র সাহা তৃতীয় স্থানে পেয়েছ ৩৭৯০৭৬ ভোট।
বিকেল ৪:১০
জয় পেয়েছেন কৃষ্ণনগরের তৃণমূল প্রার্থী মহুয়া মৈত্র। জয় পেয়েছেন ডায়মন্ড হারবারের বিজেপি প্রার্থী অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
বিকেল ৪:০৫
কোচবিহারে পরাজিত কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিদায়ী সাংসদ বিজেপি প্রার্থী নিশীথ প্রামাণিক। জয় পেয়েছেন তৃণমূলের জগদীশ চন্দ্র বসুনিয়া। বর্ধমান-দুর্গাপুরে পরাজিত বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। জয়ী বিশ্বকাপ জয়ী প্রাক্তন ক্রিকেটার কীর্তি আজাদ। ১ লাখের বেশি ব্যবধানে জয় পেয়েছেন কীর্তি।
দুপুর ৩:১৬
বরানগর উপনির্বাচনে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই। একবার এগোচ্ছেন তৃণমূল প্রার্থী একবার এগিয়ে যাচ্ছেন বিজেপি প্রার্থী। বর্তমানে আবার সায়ন্তিকাকে পিছনে ফেলে ৪৫৫ ভোটে এগিয়ে গেলেন বিজেপি প্রার্থী সজল ঘোষ।
ভগবানগোলায় উপনির্বাচনে ১১ হাজারের বেশি ভোটে এগিয়ে তৃণমূল প্রার্থী রেয়াত হোসেন সরকার। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কংগ্রেসের অঞ্জু বেগম।
দুপুর ২:৩০
বিষ্ণুপুর লোকসভার কেন্দ্রের তৃতীয় রাউন্ডের ফল ঘোষণার পরে ব্যাপক উত্তেজনা। চেয়ার ভাঙচুর, পাথর ছোঁড়ার অভিযোগ। ভেঙেছে গাড়ির কাঁচ। অভিযোগের তীর বিজেপির দিকে।
দুপুর ১২:৪৫
বসিরহাটে তৃণমূল প্রার্থী হাজি নুরুল ইসলাম এগিয়ে রয়েছেন ২ লক্ষ ৪০ হাজার ৮০৩ ভোটে। ১২টা পর্যন্ত তাঁর প্রাপ্ত ভোট ৪ লক্ষ ৫২ হাজার ৫৫৯। রেখা পেয়েছেন ২ লক্ষ ১১ হাজার ৭৫৬ ভোট। এই ভোটসংখ্যা প্রকাশ্যে আসার পরে তৃণমূলের কর্মীরা বিজয়োল্লাস শুরু করেন। এমনকি সন্দেশখালি বিধানসভাতেও এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল।
দুপুর ১২:১৪
কৃষ্ণনগরে বাজি ফাটিয়ে বিজয় উল্লাস তৃণমূল কর্মী সমর্থকদের। যদিও এখনও চলছে ভোট গণনা। সবুজ আবীর উড়িয়ে সেলিব্রেশন কৃষ্ণনগরে।
সকাল ১১:৩৯
কাঁথি, তমলুক দুই শুভেন্দু গড়ে এই নূহুর্তে পিছিয়ে বিজেপি প্রার্থী সৌমেন্দু অধিকারী এবং প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। কোচবিহারেও পিছিয়ে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিদায়ী সাংসদ বিজেপি প্রার্থী নিশীথ প্রামাণিক।
সকাল ১১:১৯
একক সংখ্যায় নেমে এল বিজেপি। তৃণমূল এগিয়ে ২৯ আসনে, বিজেপি এগিয়ে ৯ আসনে, বামেরা এগিয়ে ১ আসনে এবং কংগ্রেস এগিয়ে ২ আসনে।
সকাল ১০:২৩
বাংলার ৪২ আসনের মধ্যে ২৭টি আসনে এগিয়ে তৃণমূল। ১৪ আসনে এগিয়ে বিজেপি। ১টি আসনে এগিয়ে রয়েছে বাম-কংগ্রেস জোট।
সকাল ১০:১১
সকাল ১০ টা পর্যন্ত বাংলার কোথায় কে এগিয়ে?
১। কোচবিহার লোকসভা কেন্দ্রে ৬৪৩৪ ভোটে এগিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী জগদীশচন্দ্র বাসুনিয়া। পিছিয়ে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিক।
২। ঘাটালে এগিয়ে দেব। প্রথম রাউন্ডের শেষে ৭২২৪ ভোট পেলেন দেব। হিরণ ৫৯০৩।
৩। বালুরঘাটে এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল প্রার্থী বিপ্লব মিত্র। পিছিয়ে গেলেন বিজেপির সুকান্ত মজুমদার।
৪। কলকাতা দক্ষিণে এগিয়ে তৃণমূল প্রার্থী মালা রায়।
৫। যাদবপুরে এগিয়ে সায়নী ঘোষ।
৬। দক্ষিণ মালদার কংগ্রেস প্রার্থী ঈশা খান চৌধুরী ১০২০৩ ভোটে এগিয়ে।
৭। মালদা উত্তরে বিজেপি এগিয়ে ৮৬৯২ ভোটে।
৮। ঝাড়গ্রামে তৃণমূল এগিয়ে ৪০৫৫ ভোটে।
৯। মেদিনীপুরে এগিয়ে বিজেপি প্রার্থী অগ্নিমিত্রা পাল। প্রাপ্ত ভোট ৫৯৬৭। ৩২৪৯ ভোট পেয়ে পিছিয়ে জুন মালিয়া।
১০। বনগাঁয় ৫৩৮৯ ভোটে এগিয়ে বিজেপি প্রার্থী শান্তনু ঠাকুর।
১১। দার্জিলিয়ে এগিয়ে তৃণমূল প্রার্থী গোপাল লামা।
১২। আলিপুরদুয়ারে এগিয়ে শাসক দলের প্রার্থী প্রকাশ চিক বারিক।
১৩। হুগলীতে ১৭০০ ভোটে এগিয়ে রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। পিছিয়ে বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায়।
১৪। শ্রীরামপুরে এগিয়ে তৃণমূল প্রার্থী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়।
১৫। আরামবাগে এগিয়ে তৃণমূলের মিতালী বাগ।
১৬। কলকাতা উত্তরে ৬ হাজার ভোটে এগিয়ে তৃণমূলের সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়।
১৭। বসিরহাটে বিজেপি প্রার্থী রেখা পাত্রকে ছাড়িয়ে এগিয়ে তৃণমূলের হাজি নুর আলম।
১৮। বহরমপুরে এগিয়ে গেলেন কংগ্রেস প্রার্থী অধীর চৌধুরী, দ্বিতীয় স্থানে উঠে এলেন বিজেপির নির্মলকুমার সাহা, তৃতীয় স্থানে চলে গেলেন তৃণমূলের হেভিওয়েট ইউসুফ পাঠান।
১৯। ডায়মন্ড হারবারে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ৩২ হাজার ভোটে এগিয়ে।
২০। মুর্শিদাবাদ ৯ হাজারেরও বেশি ভোটে এগিয়ে আছেন তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী আবু তাহের খান।
২১। জঙ্গিপুরে কংগ্রেস প্রার্থীকে টপকে ৯৫৮ ভোটে এগিয়ে বিজেপি প্রার্থী ধনঞ্জয় ঘোষ।
২২। কৃষ্ণনগর লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপি প্রার্থী অমৃতা রায় ৩৩৬১ ভোটে এগিয়ে। পিছিয়ে পড়লেন মহুয়া মৈত্র।বারাসতে ৭২৭৬ ভোটে এগিয়ে কাকলি ঘোষ দস্তিদার।
সকাল ৯:৪৩
বাংলার ২১ আসনে এগিয়ে তৃণমূল, বিজেপি এগিয়ে ১৬ আসনে এবং বাম-কংগ্রেস জোট এগিয়ে ১টি আসনে
কলকাতা উত্তরে এগিয়ে সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়
হুগলী লোকসভায় এগিয়ে ‘দিদি নম্বর ১’ রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়
ঘাটালে এগিয়ে দীপক অধিকারী (দেব)
আসানসোলে এগিয়ে বিজেপি প্রার্থী এসএস আহলুওয়ালিয়া
রায়গঞ্জে এগিয়ে তৃণমূল প্রার্থী কৃষ্ণ কল্যাণী
বাঁকুড়ায় পিছিয়ে গতবারের সাংসদ বিজেপি প্রার্থী সুভাষ সরকার
সকাল ৯:৩৫
প্রথম রাউন্ডের শেষে বহরমপুরে এগিয়ে কংগ্রেস প্রার্থী অধীর চৌধুরী। প্রথম রাউন্ডের শেষে কংগ্রেসের সঙ্গে লড়াই বিজেপির, তৃতীয় স্থানে তারকা ক্রিকেটার ইউসুফ পাঠান।
সকাল ৯:১৯
রানাঘাট কাউন্টিং সেন্টারে ভুয়ো কাউন্টিং অফিসার ঢোকানোর অভিযোগ তুললেন রানাঘাট লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার।
সকাল ৮:৫০
বঙ্গের ৪২ আসনের কী ট্রেন্ড?
ডায়মন্ড হারবার এগিয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, তৃণমূল
বহরমপুর এগিয়ে অধীর চৌধুরী, কংগ্রেস
মুর্শিদাবাদ এগিয়ে মহম্মদ সেলিম, সিপিএম
ঘাটাল এগিয়ে দেব, তৃণমূল
রানাঘাট এগিয়ে মুকুটমণি অধিকারী, তৃণমূল
জঙ্গিপুরে এগিয়ে মোর্তজা হোসেন, কংগ্রেস
বসিরহাটে পিছিয়ে রেখা পাত্র, বিজেপি। এগিয়ে তৃণমূল প্রার্থী হাজি নুর আলম।
সকাল ৮:৪৫
বাংলার ৪২ আসনের মধ্যে ৩৫ আসনের ট্রেন্ড প্রকাশ্যে
১৮ আসনে এগিয়ে তৃণমূল, ১৭ আসনে এগিয়ে বিজেপি।
গোটা দেশের সঙ্গেই সকাল ৮ টা থেকে ভোট গণনা শুরু। বাংলার ৪২ লোকসভা কেন্দ্রের জন্য ৫৫টি গণনা কেন্দ্র। ৫০৭ প্রার্থীর ভাগ্য গণনা হবে আগামীকাল। এই বারে রাজ্যে মত ভোটার ছিল ৭ কোটি ৬০ লক্ষ ১০ হাজার জন।
ভোট এবং তৎপরবর্তী হিংসার ঘটনা ও বিরোধীদের ভোট লুটের আশঙ্কাকে মাথায় রেখে নিরাপত্তার ব্যবস্থার দিকে বাড়তি নজর দেওয়া হয়েছে। কমিশন সূত্রে খবর ৪১৮টি গণনাকক্ষে থাকছে ৪,৯৪৪টি টেবিল। সর্বোচ্চ ২৩ রাউন্ড ভোটগণনা হতে পারে। আর সবচেয়ে কম ৯ রাউন্ড। গড়ে প্রতিটি কেন্দ্রে ১৭ রাউন্ড করে ভোটগণনা হবে। কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, রাজ্যে তিন লক্ষেরও বেশি ভোটদাতা পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোট দিয়েছেন। আগে সেই পোস্টাল ব্যালটের ভোট গোনার হবে তার পর ইভিএমের মাধ্যমে পড়া ভোটের গণনা শুরু হবে।
নিরাপত্তার ক্ষেত্রে তৎপর কমিশ। দেশের অনান্য জায়গার মতোই গণনাকেন্দ্রগুলিতে ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে নির্বাচন কমিশন। প্রথম স্তরে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানেরা। দ্বিতীয় স্তরে থাকবে কেন্দ্রীয় বাহিনী এবং রাজ্য পুলিশের সশস্ত্র বাহিনী। তৃতীয় স্তরে দায়িত্বে থাকবেন স্থানীয় থানার পুলিশ আধিকারিকেরা। রাজ্যে শুধু গণনাকেন্দ্রগুলিতেই নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা গড়ে তুলতে মোতায়েন করা হয়েছে ৯২ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী।
শনিবার ভোট শেষের পরেই সামনে এসেছে বুথ ফেরত সমীক্ষা। কম বেশি সব বুথ ফেরত সমীক্ষার ফলাফলএই দেশের সঙ্গে রাজ্যেও পদ্ম শিবিরকে সর্বাধিক আসন দিয়েছে। ‘৩০ আসনের লক্ষমাত্রা’ পূরণ না হলেও ভোট কুশলী প্রশান্ত কিশোরের কথা সত্যি করেই রাজ্যে লোকসভা আসনের নিরীখে সব থেকে বড় দল হিসাবে আত্মপ্রকাশ করতে চলেছে বিজেপি বলেই দাবি বুথ ফেরত সমীক্ষার। যদিও এই সব বুথ ফেরত সমীক্ষাকে আমল দিতে নারাজ শাসক দল তৃণমূল।
তবে শেষ অবধি ভোটের ফল কী হবে তা বোঝা যাবে আগামীকাল! গণনা কেন্দ্রগুলি থেকে সরাসরি সব খবর নিয়ে সবার আগে পানাদের জন্য হাজির থাকবো আমরা। বঙ্গের ৪২ আসনের ভবিষ্যৎ কী, জানতে চোখ রাখুন NKTV বাংলার লাইভ আপডেট।