সন্দেশখালির আঁচ জেলিয়াখালিতে। জনতার রোষে জ্বলল জেলিয়াখালি। কোথাও আগুন, কোথায় মারধর! পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ভ্যান ভরে এল পুলিশ। কিন্তু ততক্ষণে সব পুড়ে খাক! জেলিয়াখালি যেন যুদ্ধবিধ্বস্ত গ্রাম। জনরোষ কোন পর্যায়ে পৌঁছতে পারে ফের দেখল বাংলা!
জেলিয়াখালি যেন যুদ্ধভূমি। গ্রামবাসীদের রোষের আগুনে দাউদাউ করে জ্বলছে অভিযুক্ত তৃণমূলের ব্লক সভাপতির বাড়ি।
অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতিকে বাগে আনতে মোটর ভ্যানে করে পুলিশ পৌঁছয় জেলিয়াখালিতে। বেলেশেষে ধরপাকড় পুলিশের।
বিরাট পুলিশ বাহিনী ঘিরে জেলিয়াখালিকে। মোড়ে মোড়ে পিকেট। শুরু হয় এরিয়া ডমিনেশন। জেলিয়াখালিতে ঝরল রক্তও। তৃণমূলের বিরুদ্ধে মারধরের অভিযোগ স্থানীয়দের।
জেলিয়াখালি যখন জ্বলছে রোষের আগুনে তখন সন্দেশখালিতে জুতোর মালা নিয়ে প্রতিবাদে কয়েকশো মহিলা। অভিযোগ, এলাকায় মহিলাদের সম্মানহানি করা হচ্ছে।
জেলিয়াখালিতে মানুষের রোষে পুড়ে খাক অভিযুক্তের বাড়িঘর, পোল্ট্রি ফার্ম। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা পুলিশ। প্রশ্ন উঠছে, মানুষের রোষ কেন এ পর্যায়ে পৌঁছল? সত্যিই বিরোধীদের চক্রান্তে না দীর্ধদিন নির্যাতনে ফলে জনরোষ?